1. admin@starmail24.com : admin :
  2. editor@starmail24.com : editor@starmail24.com :
প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ পড়ে ছিল রান্নাঘরে, সন্তানের লাশ গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় - starmail24
শিরোনাম :
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে যারা গণহত্যা চালিয়েছে তাদের বিচার করতে হবে : আমির ডা. শফিকুর রহমান ঈদের দিনে আমি মনে করতে চাই সেসব শহীদ ভাইদের কথা : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ঈদের দিনও ইয়েমেনে মার্কিন বাহিনীর হামলা নতুন বাংলাদেশ গঠন করার আহ্বান : প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোডস ব্রেক লিমিটেড: সল্যুশন ওরিয়েন্টেড প্রযুক্তি সহযোগিতার নতুন দিগন্ত মালয়েশিয়ায় জাতীয়তাবাদী যুবদলের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ইলন মাস্কের ইন্টারনেট শাটডাউন চিরতরে বন্ধে স্টারলিংককে বাংলাদেশে আনা হচ্ছে: প্রেস সচিব দেশব্যাপী অপরাধ দমন অভিযানে কারও গাফিলতি পেলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সুবিচার নিশ্চিত করতে রাষ্ট্র দায়বদ্ধ : ড. ইউনূস সন্ধ্যা থেকে ঢাকাসহ সারাদেশে যৌথবাহিনীর টহল




প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ পড়ে ছিল রান্নাঘরে, সন্তানের লাশ গাছে ঝুলন্ত অবস্থায়

স্টার মেইল ডেস্ক:
  • সর্বশেষ আপডেট : শুক্রবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২৪

পাবনার চাটমোহর উপজেলার ফৈলজানা ইউনিয়নের দিঘুলিয়া গ্রামে লাবণী খাতুন (৩৫) নামে এক প্রবাসীর স্ত্রী ও তার শিশু ছেলে রিয়াদ(৮) হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। লাবণী খাতুনের মরদেহ রান্নাঘরে পড়েছিল আর তার সন্তানের মরদেহ বাড়ির পাশে একটি গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় ছিল।

শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এ মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত লাবনী খাতুনের স্বামী আব্দুর রশিদ মালয়েশিয়ায় থাকেন।

চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম রেজা মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন বৃহস্পতিবার রাতের কোনো একসময় খুন দুটি করা হয়েছে। তিনি জানান, লাবণী খাতুনের মরদেহ রান্নাঘরে পড়ে ছিল আর তার সন্তান রিয়াদ হোসেনের মরদেহ বাড়ির পাশে একটি গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় ছিল।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে কয়েকজন মুখোশ পরিহিত দুর্বৃত্ত ওই প্রবাসীর বাড়িতে এসে ঘরবাড়িতে ভঙচুর চালায়। এ সময় বাড়িতে থাকা মা ও ছেলে চিৎকার দিলে দুর্বৃত্তরা তাদের শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা থানায় খবর দিলে পুলিশ শুক্রবার সকালে গিয়ে মা ও ছেলের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। এ ঘটনায় এখনো কাউকে শনাক্ত বা আটক করতে পারেনি পুলিশ। এ ঘটনার পর এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

স্থানীয়দের বরাতে ফৈলজানা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান বলেন, সকালে মা ছেলের মরদেহ দেখে পুলিশে খবর দেয়া হয়। এমনিতে কারও সঙ্গে তাদের শত্রুতা ছিল না। কে বা কারা তাদের এভাবে হত্যা করল তা প্রশাসন দেখবে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য নান্নু মিয়া বলেন, ওই বাড়িতে ওই নারী, তার শিশু ছেলে ও শাশুড়ি থাকতেন। বাড়ির ভবন তৈরি কাজ চলছে। ধারণা করা হচ্ছে, কেউ হয়তো টাকাপয়সা চুরি করতে গিয়ে এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে। নারীর মরদেহ রান্নাঘরে পড়ে ছিল এবং ছেলেটির মরদেহ বাড়ির পাশের একটি গাছ ঝুলছিল।

চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম রেজা বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।




আরো পড়ুন