1. admin@starmail24.com : admin :
  2. editor@starmail24.com : editor@starmail24.com :
  3. sayeed.fx@gmail.com : Md Sayeeduzzaman : Md Sayeeduzzaman
শিরোনাম :
স্বর্ণের দাম বৃদ্ধিতে দেশের ইতিহাসে নতুন রেকর্ড নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন করতে সাংবিধানিকভাবে বাধ্য: সিইসি যুক্তরাষ্ট্রের নদীতে বাংলাদেশি জাহাজ থেকে ৪ ক্রু নিখোঁজ মালয়েশিয়ায় নির্মাণাধীন ভবনধসে নিহত ৩ বাংলাদেশির পরিচয় শনাক্ত , হাইকমিশনের শোক বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক জাতীয় সংসদ নির্বাচন দেখতে চায় বিশ্ব : ইইউ বিশ্বকাপে ব্যর্থতার অনুসন্ধানে তদন্ত কমিটি গঠন বিসিবির গাজায় বোমার চেয়েও ভয়াবহ হতে পারে পরিণতি ৩০ ফিলিস্তিনি নারী ও শিশুকে ইসরাইলি কারাগার থেকে মুক্তি তিন টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর পদত্যাগ কার্যকর নির্বাচন পর্যবেক্ষণে ঢাকা পৌঁছেছেন ইইউ




সুষ্ঠ ধারার রাজনীতি চায় লেবানন আ’লীগের শাখা কমিটির নেতৃবৃন্দ

স্টার মেইল ডেস্ক:
  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২০

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ লেবানন কেন্দ্রীয় কমিটির ছাবরা, আয়শা বক্কর, হামরা, মারলিয়াস, আল বাস্তা ও জালবালাত শাখা কমিটির যৌথ উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

জালবালাত শাখার সভাপতি মো. শাহিনের সভাপতিত্বে ও আয়শা বক্কর শাখার সভাপতি রিপন চৌধুরী সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, ছাবরা শাখার প্রধান উপদেষ্টা আলাউদ্দীন আলা। বিশেষ অতিথি ছিলেন, আয়শা বক্কর শাখার উপদেষ্টা ইমাম হোসেন, হামরা শাখার সভাপতি আনোয়ার হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক রুবেল আহমেদ, মারলিয়াস শাখার প্রধান আহবায়ক উজ্জল মিয়া, আল বাস্তা শাখার প্রধান আহবায়ক মো. সোহেল, ছাবরা শাখার সাধারণ সম্পাদক জামাল মিয়া সহ অনেকে।

বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ একটা, আর লেবাননের কেন্দ্রীয় কমিটিও থাকবে একটা। আমরা সুষ্ঠ ধারার রাজনীতি চাই, কোন গ্রুপিং চাইনা। যতদিন দলে গ্রুপিং থাকবে শাখা কমিটি কোন গ্রুপকেই স্বমর্থন করবেনা। প্রয়োজনে কাউন্সিলের মাধ্যমে নির্বাচন করে সভাপতি, সেক্রেটারী ও সাংগঠনিক সম্পাদক বানানো হবে। নির্বাচনে যেই নেতৃত্বে আসবে, নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত লেবানন আওয়ামী লীগ তার নির্দেশেই চলবে।

সিনিয়র নেতাদের প্রতি তারা দৃষ্টি আকর্ষণ করে বক্তারা বলেন, আপনারা আলোচনায় বসুন, একটি কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করুন। অন্যথায় লেবানন আওয়ামী লীগ হাসির খুরাক হয়ে থাকবে।

তারা বলেন, বাংলাদেশ দূতাবাসে আমাদের মূল্যায়ন নেই, সেটাও এই গ্রুপিং রাজনীতির কারণে। দলে ঐক্য না থাকলে কোন সফলতাই সম্ভব নয়।

বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বক্তারা বলেন, বর্তমান প্রবাসীদের অবস্থা যদি আপনারা মাঠ পর্যায়ে ঘুরে দেখতেন, তাহলে প্রবাসীরা কতটুকু সুখে বা দুঃখে আছে বুঝতে পারতেন। বাংলাদেশী প্রবাসীদের জন্য এক সময় লেবানন ছিল সোনার হরিণ, কিন্তু এখন লেবানন আর আগের অবস্থায় নেই। যাদের মাসিক বেতন ১০০ডলার, তারা কি বাসা ভাড়া দিয়ে, খেয়ে দেয়ে বাচে, নাকি বিমান টিকেট বাবদ ৪ শত ডলার জমা করবে।

তারা আরো বলেন, দূতাবাস কর্মকর্তাগণ যদি সত্যিই মানবিক হতেন, তাহলে বিমান টিকেট বাবদ কখনোই চার শত ডলার চাইতেন না। লেবাননে যখন ২০০ডলারেরে কমে টিকেট পাওয়া যায়, তাহলে কেন দূতাবাস ৪শত ডলার নিবে।

বিমান টিকেটের বিষয়টি বিবেচনা করতে আহবান করেন বক্তারা। তারা বলেন, বিনা খরচে যদি প্রবাসীদের দেশে পাঠানো সম্বভ না হয়, ২০০ডলারের বেশী না নিতে দূতাবাসের প্রতি আহবান করেন তারা।

তা না হলে প্রবাসীদের প্রতি জুলুম করা হবে বলেও মন্তব্য করেন তারা।

অনুষ্ঠানে অন্যান্য শাখা কমিটির নেতৃবৃন্দ ও দূর দূরান্ত থেকে আগত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।




আরো পড়ুন