1. admin@starmail24.com : admin :
  2. editor@starmail24.com : editor@starmail24.com :
শিরোনাম :
জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টে হয়ে গেল স্ট্রাইকারস কাপ-২০২৩ বাংলাদেশ দূতাবাস বার্লিনের উদ্যোগে ফ্রাঙ্কফুর্টে প্রবাসীদের কনস্যুলার সেবা প্রদান মূল বেতনের ৫ শতাংশ পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা মালয়েশিয়ার রাজা এবং প্রধানমন্ত্রীকে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আম উপহার বিকেলে বাসায় ফিরবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়তে বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্র্রেরণের আহবান : হাইকমিশনার মো: গোলাম সারোয়ার মালয়শিয়ায় বারফোম কতৃর্ক পহেলা বৈশাখ এবং ঈদ পুনর্মিলনী উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আবদুল হামিদকে সর্বোচ্চ সম্মান দিয়ে রাজসিক বিদায় ও সাহাবুদ্দিনকে বরণে প্রস্তুত বঙ্গভবন বাংলাদেশ প্রবাসী অধিকার পরিষদ মালয়েশিয়ার জহুর বাহরু শাখার ঈদ পুনর্মিলনী ও আলোচনা সভা মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগ নিয়ে দূতাবাসের জরুরি নোটিশ




বাংলা চ্যানেল দু’বার পাড়ি দিলেন ঝিনাইদহের সুজা

স্টার মেইল, ঝিনাইদহ
  • সর্বশেষ আপডেট : মঙ্গলবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২১

দ্বিতীয়বারের মতো ‘বাংলা চ্যানেল’ বলে পরিচিত কক্সবাজারের টেকনাফে শাহপরীর দ্বীপ থেকে সেন্ট মার্টিন সাগরপথ সাঁতরে পাড়ি দেওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করলেন ঝিনাইদহের সুজা মোল্লা। এবারের আয়োজনে দ্বিতীয় হয়েছেন তিনি।

সুজা মোল্লা ঝিনাইদহ পৌর এলাকার আলতাফ হোসেনের পুত্র। গত বছর প্রথমবারের মতো বাংলা চ্যানেল পাড়ি দেন তিনি। ২৭ বছর বয়সী সুজা জাতীয় পর্যায়ে সাঁতার প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে অর্ধশতাধিক স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ জিতেছেন।

সুজা মোল্লা বলেন, ছোটবেলা থেকে সবাই সাঁতার শিখে নিজের আত্মরক্ষার জন্য। প্রাথমিকে পড়ার সময় বাড়ির পাশে নবগঙ্গা নদীতে সাঁতার শিখেছি। সেসময় এলাকায় সাতদিনের সাঁতার ক্যাম্পে অংশ নিই। আমার কোচ জাহিদ মোল্লা একজন সাঁতারু হিসেবে আমাকে গড়ে তুলেছেন। আমি সাঁতারের মাধ্যমে মানুষকে সচেতন করতে কাজ করছি।

সুজা আরো বলেন, এবার সাগর অনেক উত্তাল ছিল। ফলে নতুন সাঁতারুদের অনেকে সাঁতার শেষ করতে পারেনি। তবে বাংলা চ্যানেলে প্রতিবছরই অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা বাড়ছে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে এমন অর্জন আমার জন্য অনেক বড় অনুপ্রেরণা। আগামীতে আরও বড় বড় অ্যাডভেঞ্চারে অংশ নিতে চাই।

এবছর বাংলা চ্যানেলটি পাড়ি দিতে ৮০ জন সাঁতারু নাম লিখিয়েছিলেন। তবে একজন শেষ পর্যন্ত বাদ পড়েন। তাদের মধ্যে ৫৪ জন পার হতে সক্ষম হন। বাংলা চ্যানেলের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৬.১ কিলোমিটার। সোমবার সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে সাঁতার শুরু হয়। ‘১৬তম ফরচুন বাংলা চ্যানেল সাঁতার’ শিরোনামের এই আয়োজন করে ষড়জ অ্যাডভেঞ্চার ও এক্সট্রিম বাংলা নামের দুটি সংগঠন। এবার চ্যানেলটি পাড়ি দিয়ে প্রথম হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও ডাকসুর সাবেক সদস্য সাইফুল ইসলাম রাসেল। দ্বিতীয় হন ঝিনাইদহের সুজা মোল্লা এবং তৃতীয় হন মো. আবু নাঈম।

প্রসঙ্গত, অ্যাডভেঞ্চার গুরুখ্যাত প্রয়াত কাজী হামিদুল হক সমুদ্র সাঁতারের উপযোগী বঙ্গোপসাগরের এই বাংলা চ্যানেল আবিষ্কার করেন। ২০০৬ সালে প্রথমবার বাংলা চ্যানেল পাড়ি দেন লিপটন সরকার, ফজলুল কবির ও সালমান সাঈদ।

 




আরো পড়ুন