1. admin@starmail24.com : admin :
  2. editor@starmail24.com : editor@starmail24.com :
আইনজীবীদের আন্দোলনের মুখে বিচারক আসাদুজ্জামান নূরকে বিচারকাজ থেকে অব্যাহতি - starmail24
শিরোনাম :
শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির পিতা মনে করে না অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী সুবিধাভোগী ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে : রিজভী বেগম মতিয়া চৌধুরী মারা গেছেন যুক্তরাষ্ট্রে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি বাবা-ছেলের প্রাণ গেল দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগে ১২ বিচারপতিকে চায়ের আমন্ত্রণ, হাইকোর্টের সামনে শিক্ষার্থীরা ৭ মার্চ ও ১৫ আগস্টসহ জাতীয় আটটি দিবস বাতিলের সিদ্ধান্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মির‌ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জার্মানিতে প্রবাসী সনাতন ধর্মাবলম্বীরা শারদীয় দূর্গা উৎসব মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিকে হত্যার ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি ৭ দিনের রিমান্ডে আশুলিয়ায় পোশাক কারখানার শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ, সড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট সৃষ্টি




আইনজীবীদের আন্দোলনের মুখে বিচারক আসাদুজ্জামান নূরকে বিচারকাজ থেকে অব্যাহতি

স্টার মেইল ডেস্ক:
  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২০

আইনজীবীদের আন্দোলনের মুখে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিচারক আসাদুজ্জামান নূরকে বিচারকাজ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এর আগে এক আইনজীবীকে আসামির লক আপে দুই ঘণ্টা আটকে রাখার অভিযোগে ওঠে আসাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে।

বুধবার (২৩ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে একদল বিক্ষুব্ধ আইনজীবী ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূরের এজলাস কক্ষ থেকে সবাইকে বের করে তালা দিয়ে দেন। পরে আইনজীবীরা বিক্ষোভ শুরু করলে পুলিশ সিএমএম আদালতের মূল গেটে তালা লাগিয়ে দেন। সকাল পৌনে ১১টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিক্ষোভ চলছিল। ওই বিচারকের অপসারণ চেয়ে তারা বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছিলেন। সিএমএম আদালতের বিচারকাজ বন্ধ রয়েছে। আদালতের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

মঙ্গলবার লক আপে আটকে রাখার অভিযোগে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক বরাবর আবেদন দিয়েছেন ভুক্তভোগী আইনজীবী। এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চান তিনি।

ওই আইনজীবীর নাম রুবেল আহমেদ ভুঞা। আবেদনে তিনি বলেন, মঙ্গলবার আমি ওই আদালতে মামলা পরিচালনা করতে যাই। এ সময় সকাল সাড়ে ১০টায় বিচারক এজলাসে উঠবেন বলে জানান। কিন্তু ১১টার দিকেও বিচারক না ওঠায় বিষয়টি পেশকারের কাছে জানতে চাই। পরে আদালতের কার্যক্রম শুরু হলে বিচারক আমার মামলা না শুনে পরে আসতে বলেন। পরে গেলে আমাকে দুই ঘণ্টা লক আপে আটকে রাখেন এবং বলেন, আমার সনদ বাতিল করে দেবেন এবং সব ম্যাজিস্ট্রেটকে বলে দেবেন, আমার মামলা না শোনার জন্য। আমি বিষয়টিতে চরম অপমান বোধ করছি এবং উক্ত ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি।

তবে মঙ্গলবার রাতে অবশ্য ওই আইনজীবী বাংলানিউজকে জানিয়েছিলেন, ঢাকা আইনজীবী সমিতির নেতারা ও সিনিয়র আইনজীবীরা মিলে বিষয়টি সমাধান করে দিয়েছেন। ওই বিচারক তার কাজের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন৷




আরো পড়ুন