1. admin@starmail24.com : admin :
  2. editor@starmail24.com : editor@starmail24.com :
ইরাকের সংসদে মেয়েদের বিয়ের বয়স কমানোর বিল - starmail24
শিরোনাম :
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে যারা গণহত্যা চালিয়েছে তাদের বিচার করতে হবে : আমির ডা. শফিকুর রহমান ঈদের দিনে আমি মনে করতে চাই সেসব শহীদ ভাইদের কথা : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ঈদের দিনও ইয়েমেনে মার্কিন বাহিনীর হামলা নতুন বাংলাদেশ গঠন করার আহ্বান : প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোডস ব্রেক লিমিটেড: সল্যুশন ওরিয়েন্টেড প্রযুক্তি সহযোগিতার নতুন দিগন্ত মালয়েশিয়ায় জাতীয়তাবাদী যুবদলের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ইলন মাস্কের ইন্টারনেট শাটডাউন চিরতরে বন্ধে স্টারলিংককে বাংলাদেশে আনা হচ্ছে: প্রেস সচিব দেশব্যাপী অপরাধ দমন অভিযানে কারও গাফিলতি পেলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সুবিচার নিশ্চিত করতে রাষ্ট্র দায়বদ্ধ : ড. ইউনূস সন্ধ্যা থেকে ঢাকাসহ সারাদেশে যৌথবাহিনীর টহল




ইরাকের সংসদে মেয়েদের বিয়ের বয়স কমানোর বিল

স্টার মেইল ডেস্ক:
  • সর্বশেষ আপডেট : শুক্রবার, ৯ আগস্ট, ২০২৪
starmail24

ইরাকের সংসদে একটি বিতর্কিত বিল প্রস্তাব করা হয়েছে যা মেয়েদের বৈধ বিয়ের বয়স কমিয়ে ৯ বছরে নিয়ে আসার প্রস্তাব করেছে। বর্তমানে ইরাকে মেয়েদের বিয়ের বৈধ বয়স ১৫ বছর। এই নতুন প্রস্তাবিত আইন নিয়ে দেশজুড়ে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।

বিলটি প্রস্তাব করার পর থেকেই ইরাকের বিভিন্ন অংশে সমালোচনা এবং বিরোধিতা শুরু হয়েছে। মানবাধিকার সংগঠন, সমাজকর্মী এবং সাধারণ জনগণ এই প্রস্তাবিত আইনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। তারা মনে করেন, এটি মেয়েদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে এবং তাদের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘিত হবে।

মানবাধিকার সংগঠনগুলি জানিয়েছে, ৯ বছর বয়সে বিয়ে দেওয়া শিশুদের জন্য মানসিক ও শারীরিকভাবে অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে। তারা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যে, এই বিলটি পাস না করা হয় এবং মেয়েদের সুরক্ষা ও শিক্ষার প্রতি জোর দেওয়া হয়।

বিলটির সমর্থকরা দাবি করেছেন, এটি ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রতিফলন এবং ধর্মীয় নিয়ম অনুসরণ করার একটি প্রচেষ্টা। তাদের মতে, এই আইন মেয়েদের ও তাদের পরিবারের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।

আন্তর্জাতিক মহলেও এই বিলটি নিয়ে সমালোচনা হয়েছে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলি ইরাক সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যে, তারা যেন শিশুদের অধিকার রক্ষা করে এবং এই ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণে আরো সাবধানতা অবলম্বন করে।

ইরাকের সংসদে প্রস্তাবিত এই বিলটি নিয়ে দেশজুড়ে ও আন্তর্জাতিক মহলে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ ও সংগঠন এই আইনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে এবং সরকারের প্রতি এই প্রস্তাবনা পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছে।




আরো পড়ুন