1. admin@starmail24.com : admin :
  2. editor@starmail24.com : editor@starmail24.com :
ইরাকের সংসদে মেয়েদের বিয়ের বয়স কমানোর বিল - starmail24
শিরোনাম :
শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির পিতা মনে করে না অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী সুবিধাভোগী ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে : রিজভী বেগম মতিয়া চৌধুরী মারা গেছেন যুক্তরাষ্ট্রে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি বাবা-ছেলের প্রাণ গেল দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগে ১২ বিচারপতিকে চায়ের আমন্ত্রণ, হাইকোর্টের সামনে শিক্ষার্থীরা ৭ মার্চ ও ১৫ আগস্টসহ জাতীয় আটটি দিবস বাতিলের সিদ্ধান্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মির‌ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জার্মানিতে প্রবাসী সনাতন ধর্মাবলম্বীরা শারদীয় দূর্গা উৎসব মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিকে হত্যার ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি ৭ দিনের রিমান্ডে আশুলিয়ায় পোশাক কারখানার শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ, সড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট সৃষ্টি




ইরাকের সংসদে মেয়েদের বিয়ের বয়স কমানোর বিল

স্টার মেইল ডেস্ক:
  • সর্বশেষ আপডেট : শুক্রবার, ৯ আগস্ট, ২০২৪
starmail24

ইরাকের সংসদে একটি বিতর্কিত বিল প্রস্তাব করা হয়েছে যা মেয়েদের বৈধ বিয়ের বয়স কমিয়ে ৯ বছরে নিয়ে আসার প্রস্তাব করেছে। বর্তমানে ইরাকে মেয়েদের বিয়ের বৈধ বয়স ১৫ বছর। এই নতুন প্রস্তাবিত আইন নিয়ে দেশজুড়ে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।

বিলটি প্রস্তাব করার পর থেকেই ইরাকের বিভিন্ন অংশে সমালোচনা এবং বিরোধিতা শুরু হয়েছে। মানবাধিকার সংগঠন, সমাজকর্মী এবং সাধারণ জনগণ এই প্রস্তাবিত আইনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। তারা মনে করেন, এটি মেয়েদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে এবং তাদের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘিত হবে।

মানবাধিকার সংগঠনগুলি জানিয়েছে, ৯ বছর বয়সে বিয়ে দেওয়া শিশুদের জন্য মানসিক ও শারীরিকভাবে অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে। তারা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যে, এই বিলটি পাস না করা হয় এবং মেয়েদের সুরক্ষা ও শিক্ষার প্রতি জোর দেওয়া হয়।

বিলটির সমর্থকরা দাবি করেছেন, এটি ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রতিফলন এবং ধর্মীয় নিয়ম অনুসরণ করার একটি প্রচেষ্টা। তাদের মতে, এই আইন মেয়েদের ও তাদের পরিবারের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।

আন্তর্জাতিক মহলেও এই বিলটি নিয়ে সমালোচনা হয়েছে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলি ইরাক সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যে, তারা যেন শিশুদের অধিকার রক্ষা করে এবং এই ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণে আরো সাবধানতা অবলম্বন করে।

ইরাকের সংসদে প্রস্তাবিত এই বিলটি নিয়ে দেশজুড়ে ও আন্তর্জাতিক মহলে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ ও সংগঠন এই আইনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে এবং সরকারের প্রতি এই প্রস্তাবনা পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছে।




আরো পড়ুন