এই মাক্সের ভেতরে রয়েছে এমন লেয়ার, যার সেলফ স্যানিটাইজিংয়ের ক্ষমতা আছে। এছাড়া, এই মাস্কের ফিলট্রেশন ক্যাপাসিটি ৯৫ শতাংশের বেশি। সে কারণে, অধিকাংশ এন৯৫ মাস্কের থেকে এই মাস্ক বেশি কার্যকরী। এই মাস্ক তৈরি করেছে ব্রেদ ইজি ল্যাবস।
কার্বন মাস্কের একদম বাইরের লেয়ার কাপড়ের তৈরি। কোভিড সুরক্ষা নিশ্চিত করতেই, এই লেয়ারে ব্যবহার করা হয়েছে বায়োটেকনোলজি, যা খুব সহজেই আটাকাতে পারে বায়ুবাহিত কণা। দ্বিতীয় লেয়ারও এই বায়ুর কণাগুলিকে আটকাতে সক্ষম। তৃতীয় লেয়ারে থাকছে অ্যান্টি-মাইক্রোবায়াল প্রপার্টি, যা ভাইরাস, ব্যকটেরিয়া এবং ফাঙ্গি-কে মেরে ফেলতে পারে।
একটি কার্বন মাস্ক, ৫০ বার পর্যন্ত ধোওয়া সম্ভব। যে কোনও এন৯৫ মাস্কের থেকে বেশিদিন, অর্থাৎ ৬ মাস পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে এই মাস্ক। শুধু তাই নয়, কার্বন মাস্ক খুব আরামদায়কও, কারণ এর ভিতরের লেয়ারটি সফট ফাইবার দিয়ে তৈরি।
ভাইরাস কনট্যাক্টে এলেই তাকে মেরে ফেলতে পারে এই ফাইবার।
ব্রেদ ইজি জানিয়েছে, বায়ুবাহিত সংক্রমণ এড়াতে, এরকম নন-কনট্যাক্ট স্যানিটাইজেশন প্রক্রিয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যতদিন পর্যন্ত ভ্যাকসিনের মত কোনও স্থায়ী সমাধান সহজলভ্য হচ্ছে, এই মারণ ভাইরাসকে আটকাতে এই প্রক্রিয়া বড় ভূমিকা পালন করতে পারে।