বাংলাদেশে প্রযুক্তি খাতে বিস্ময়কর প্রবৃদ্ধি ঘটছে। বর্তমানে নিবন্ধিত এবং অনিবন্ধিত প্রায় ৪৫০০টিরও বেশি আইটি কোম্পানি এই খাতে কাজ করছে, এবং ২০২৫ সালে এই শিল্প থেকে প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলার আয় হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটি এই সফলতার অংশীদার হিসেবে বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তিগত সল্যুশন প্রদান করে যাচ্ছে। শুধু দেশেই নয়, আন্তর্জাতিক বাজারেও নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্যভাবে যুক্তরাষ্ট্র এবং জাপানে তাদের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
সমাধানমুখী দৃষ্টিভঙ্গি:
কোডস ব্রেক লিমিটেড গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী কাস্টমাইজড সমাধান তৈরি করে। ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ, পস (POS) সিস্টেম বা ইআরপি (ERP) সফটওয়ার—প্রতিটি পরিষেবা ডিজাইন করা হয় গ্রাহকদের ব্যবসার নির্দিষ্ট চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করার জন্য। প্রতিষ্ঠানটি প্রতিটি প্রকল্পে সমাধান-ভিত্তিক মনোভাব নিয়ে কাজ করে, যা গ্রাহকদের বিজনেস এ প্রবৃদ্ধি আনে এবং তাদের সমস্যার কার্যকর সমাধান প্রদান করে।
প্রতিষ্ঠানটির ব্যাবস্থাপনা পরিচালক রায়হান মাহমুদ বলেন, “আমরা শুধুমাত্র সফটওয়্যার বা সেবা বিক্রি করি না, বরং আমরা গ্রাহকদের সমস্যার সলিউশন দেই এবং ক্লায়েন্টদের সাথে একটা অংশীদারিত্বের সম্পর্ক গড়ে তুলি।” কোডস ব্রেকের লক্ষ্য হচ্ছে প্রতিটি গ্রাহকের ব্যবসার সমস্যার সঠিক সমাধান দিয়ে তাদের বিজনেসকে প্রবৃদ্ধির শিখরে পৌঁছে দিয়ে তাদের সাফল্য নিশ্চিত করা।
গ্লোবাল অংশগ্রহণ ও প্রযুক্তি সহযোগিতা:
প্রতিষ্ঠানটি তার সমাধানমুখী পরিষেবাগুলো নিয়ে শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বব্যাপী মার্কেটেও নিজেদের অবস্থান তৈরি করেছে। যুক্তরাষ্ট্র এবং জাপানে তাদের অফিস থাকার কারণে প্রতিষ্ঠানটি গ্লোবাল প্রযুক্তি সহযোগিতার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বিশ্বব্যাপী ৩৬০ ডিগ্রী প্রযুক্তি সেবা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানা যাবে এখান থেকে- www.codesbreak.com
ভবিষ্যত লক্ষ্য:
বাংলাদেশের দ্রুত বিকাশমান আইটি খাতে কোডস ব্রেক লিমিটেড একটি উল্লেখযোগ্য নাম হয়ে উঠছে, যেখানে প্রতিষ্ঠানটি প্রতিযোগিতামূলক বাজারে সমাধান-ভিত্তিক পরিষেবার মাধ্যমে এগিয়ে চলছে। ২০২৫ সালে বাংলাদেশে আইটি খাতের আয় ৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছানোর প্রত্যাশার সাথে কোডস ব্রেকও এই যাত্রার অংশীদার। তারা ব্যবসাগুলোর জন্য উদ্ভাবনী সমাধান তৈরি করে তাদের সাফল্যের পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।