1. admin@starmail24.com : admin :
  2. editor@starmail24.com : editor@starmail24.com :
নির্বাচন কমিশনার হতে চান স্বাস্থ্যের সেই বিতর্কিত সিরাজুল হক খান - starmail24
শিরোনাম :
শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির পিতা মনে করে না অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী সুবিধাভোগী ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে : রিজভী বেগম মতিয়া চৌধুরী মারা গেছেন যুক্তরাষ্ট্রে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি বাবা-ছেলের প্রাণ গেল দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগে ১২ বিচারপতিকে চায়ের আমন্ত্রণ, হাইকোর্টের সামনে শিক্ষার্থীরা ৭ মার্চ ও ১৫ আগস্টসহ জাতীয় আটটি দিবস বাতিলের সিদ্ধান্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মির‌ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জার্মানিতে প্রবাসী সনাতন ধর্মাবলম্বীরা শারদীয় দূর্গা উৎসব মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিকে হত্যার ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি ৭ দিনের রিমান্ডে আশুলিয়ায় পোশাক কারখানার শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ, সড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট সৃষ্টি




নির্বাচন কমিশনার হতে চান স্বাস্থ্যের সেই বিতর্কিত সিরাজুল হক খান

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

সেবা গ্রীন লাইন ও মাসুদ স্টিল ডিজাইন বিডি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে এম মাসুদুর রহমান মাসুদ রাতারাতি হাজার কোটি টাকার মালিক হওয়ার পেছনে রয়েছেন একজন সাবেক সচিব। যিনি মাসুদকে ব্যাপক সহায়তা করেছেন এবং এক পর্যায়ে উক্ত সচিব মাসুদের ব্যবসায়ীক পার্টনার হয়েছেন। এই ব্যক্তি হলেন সাবেক স্বাস্থ্য ও বিজ্ঞান প্রযুক্তি সচিব সিরাজুল হক খান।

এই সাবেক সচিব বর্তমানে মাসুদের সেবা ফিলিং স্টেশন উত্তরা আশুলিয়া বেড়ীবাধ সংলগ্ন সরকারি জমি দখল করে নির্মিত সেবা ফিলিং ও সিএনজি স্টেশনের পার্টনার। সেই সঙ্গে গাজীপুরের হোতাপাড়া বাস স্ট্যান্ড এর পশ্চিমে ফিরোজ আলী নামক স্থানে তিন শত (৩০০) একর জমি নিয়ে গড়ে উঠেছে বর্ণীত মাসুদ স্টিল ডিজাইন বিডি লিঃ এবং উত্তরার বিভিন্ন সেক্টরে ৭/৮টি আট তলা নান্দনিক বাড়ি মাসুদ ও তার পার্টনার সিরাজুল হক খানের রয়েছে।

এছাড়া গাজীপুর, আশুলিয়া ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ ও কক্সবাজার-চট্টগ্রাম সহ দেশের উত্তর ও দক্ষিন অঞ্চলে শত শত বিঘা জায়গা-জমি ক্রয় করেছে।মাসুদ ও তার আত্মীয়স্বজন পরিবার পরিজন এবং সহযোগি পার্টনারদের নামে বেনামে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। তাছাড়া বিদেশে ও তাদের একাধিক বাড়ি ও সম্পদ রয়েছে যা তদন্তে আরো অনেক অজানা তথ্য বেরিয়ে আসবে।

 

 

সিরাজুল হক খান সাবেক সচিব হওয়ায় বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মাসুদ স্টিল মিলের রড প্রেসার খাটিয়ে বিক্রি করেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে মানুষের কাছ টাকা হাতিয়ে নেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে।

এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতি ও দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বনের পরেও সমাজের দুর্বিত্বায়ন কিট এবং কলংকিত এই মাসুদ ও তার দোষরদের নাম বার বার মিডিয়া এবং আলোচনায় আসার পরেও রহস্যজনক ভাবে তাদের বিরুদ্ধে কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।

দুদকে একাধিক অভিযোগ রয়েছে সিরাজ ও মাসুদের বিরুদ্ধে। ক্যাসিনো কেলেংকারীর সাথে জড়িত ছিলেন সিরাজুল হক খানের ব্যবসায়ীক পার্টনার কে এম মাসুদুর রহমান মাসুদ।

প্রসঙ্গত, সাবেক সচিব সিরাজুল হক খান স্বাস্হ্য মন্ত্রণালয়ে থাকা অবস্থায় ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থাকায় চাকরির শেষ সময়ে তাকে ওএসডি করা হয়। সেই বিতর্কিত সিরাজুল হক খান বর্তমানে নির্বাচন কমিশনার হওয়ার জন্য টাকার বস্তা নিয়ে মাঠে নেমেছেন।




আরো পড়ুন