1. admin@starmail24.com : admin :
  2. editor@starmail24.com : editor@starmail24.com :
নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ফের রাষ্ট্রপতিকে চিঠি - starmail24
শিরোনাম :
শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির পিতা মনে করে না অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী সুবিধাভোগী ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে : রিজভী বেগম মতিয়া চৌধুরী মারা গেছেন যুক্তরাষ্ট্রে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি বাবা-ছেলের প্রাণ গেল দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগে ১২ বিচারপতিকে চায়ের আমন্ত্রণ, হাইকোর্টের সামনে শিক্ষার্থীরা ৭ মার্চ ও ১৫ আগস্টসহ জাতীয় আটটি দিবস বাতিলের সিদ্ধান্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মির‌ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জার্মানিতে প্রবাসী সনাতন ধর্মাবলম্বীরা শারদীয় দূর্গা উৎসব মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিকে হত্যার ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি ৭ দিনের রিমান্ডে আশুলিয়ায় পোশাক কারখানার শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ, সড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট সৃষ্টি




নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ফের রাষ্ট্রপতিকে চিঠি

স্টার মেইল ডেস্ক:
  • সর্বশেষ আপডেট : রবিবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২১

নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে আরও কিছু গুরুতর অভিযোগ এনে ফের প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদকে চিঠি দিয়েছেন দেশের ৪২ বিশিষ্ট নাগরিক। একইসঙ্গে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা। এছাড়া প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাতের সময়ের সুযোগ দানের জন্য অপেক্ষায় রয়েছেন বলে জানিয়েছেন তারা। সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে তারা এ দাবি জানান। এর আগে গত বছরের ১৪ই ডিসেম্বর কেএম নুরুল হুদা নেতৃত্বাধীন বর্তমান নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়ম, দুর্নীতি, ও অর্থ সংশ্লিষ্ট গুরুতর অসদারচণের অভিযোগ এনে প্রেসিডেন্ট বরাবর বিবৃতি দেন তারা।

চিঠিতে তারা বলেন, পরবর্তীতে ১৭ই জানুয়ারি রাষ্ট্রপতির সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করার লক্ষ্যে উপরিউক্ত আবেদনের সংযুক্তি হিসেবে আরেকটি চিঠি প্রেরণ করা হয়। চিঠির সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের প্রশিক্ষণের জন্য বরাদ্ধ করা অর্থ সম্পর্কিত অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযােগ নিয়ে বৈশাখী টেলিভিশনের সাত পর্বের একটি ধারাবাহিক প্রতিবেদনের কপি সংযোজন করা হয়। একই বিষয়ে মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের (সিএজি) দফতর কর্তৃক উত্থাপিত অডিট আপত্তি নিয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত কয়েকটি প্রতিবেদনের কপিও সংযোজন করা হয়। নতুন অভিযোগে বৈশাখী টেলিভিশনের প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে তারা বলেন, ২০১৮-১৯ সালে অল্প কিছু কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ বাজেটে অন্তত ১১ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এর অন্তত সাড়ে তিন কোটি টাকা নিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য কমিশনারগণ, নির্বাচন কমিশনের সচিব, প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের প্রধানসহ ১৮ কর্মকর্তা।

প্রেসিডেন্টের উদ্দেশে তারা বলেন, আমাদের অভিযোগের বিষয়ে সামনাসামনি ভাবে অবগত করার জন্য আপনার সুবিধামতো সময়ে সাক্ষাতের অনুরোধের বিষয়ে আমরা আপনার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।




আরো পড়ুন