1. admin@starmail24.com : admin :
  2. editor@starmail24.com : editor@starmail24.com :
‘ভবিষ্যতে পিছা মার্কা আনমু, নৌকা মার্কা আনমু না’ - starmail24
শিরোনাম :
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে যারা গণহত্যা চালিয়েছে তাদের বিচার করতে হবে : আমির ডা. শফিকুর রহমান ঈদের দিনে আমি মনে করতে চাই সেসব শহীদ ভাইদের কথা : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ঈদের দিনও ইয়েমেনে মার্কিন বাহিনীর হামলা নতুন বাংলাদেশ গঠন করার আহ্বান : প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোডস ব্রেক লিমিটেড: সল্যুশন ওরিয়েন্টেড প্রযুক্তি সহযোগিতার নতুন দিগন্ত মালয়েশিয়ায় জাতীয়তাবাদী যুবদলের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ইলন মাস্কের ইন্টারনেট শাটডাউন চিরতরে বন্ধে স্টারলিংককে বাংলাদেশে আনা হচ্ছে: প্রেস সচিব দেশব্যাপী অপরাধ দমন অভিযানে কারও গাফিলতি পেলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সুবিচার নিশ্চিত করতে রাষ্ট্র দায়বদ্ধ : ড. ইউনূস সন্ধ্যা থেকে ঢাকাসহ সারাদেশে যৌথবাহিনীর টহল




‘ভবিষ্যতে পিছা মার্কা আনমু, নৌকা মার্কা আনমু না’

স্টার মেইল, মুন্সীগঞ্জ
  • সর্বশেষ আপডেট : রবিবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২১

‘ভবিষ্যতে পিছা মার্কা আনমু, নৌকা মার্কা আনমু না’- গত রোববার (২৮ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত নির্বাচনে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যানের কাছে হেরে এমন মন্তব্য করেন মুন্সীগঞ্জের টংগিবাড়ী উপজেলার আড়িয়ল ইউপি নির্বাচনে নৌকা মনোনীত প্রার্থী দ্বীন ইসলাম শেখ।

এদিকে, সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়- দিন ইসলাম শেখ কয়েকজন কর্মীসমর্থকদের উদ্দেশ্যে বলছেন, ‘আগামীতে মনোনয়ন লাগবে না, ভোটও চাওয়া লাগবে না। এমনিতে পাশ করবো ইনশাআল্লাহ। প্রয়োজনে পিছা মার্কা আনুম, নৌকা মার্কার মধ্যে আর নাই। নৌকা মার্কা না আনলে পাশ করবো নিশ্চিত।’

দ্বীন ইসলাম শেখ তার বক্তব্যে আরও বলেন, ‘ভোট যা হইছে বাদ, আজকা থেকে পিছনে কী হইছে সেটা দেখবো না। আমি আশাবাদী মানুষ, আমি খালি সামনে দেখি। সামনে দেখবো, এগিয়ে যাবো। আজকে আমরা, চেয়ারম্যান হাইরা গিয়া মন খারাপ করছে অনেকে। ভাগ্য থাকলে তো আগামীবার উপজেলাও করতে পারি, কী বলেন? চেয়ারম্যানি নিয়া চিন্তা করার কিছু নাই। চাইলে আল্লারে পাওয়া যায়। এটা তো চেয়ারম্যানিওই। কী বলেন? এবারও পারতাম, দুই-চারটা মরতো হয়তো। এই জন্য করি নাই। আগামীতে মনোনয়নও লাগবে না, ভোটও আপনাগো চাওয়া লাগবে না, এমনি আমরা পাস করুম ইনশাল্লাহ।’

এ বিষয়ে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে বিষয়টি স্বীকার করে দ্বীন ইসলাম শেখ বলেন, আমাদের ইউনিয়ন থেকে ১০ জন নৌকা চাইছিলাম, আমি নৌকা পাওয়ার পর বাকি নয়জনই আমার বিপক্ষে কাজ করেছেন। একজন বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলেন। সবাই মিলে আমাকে অনেকটা ঘরবন্দি করে রাখছিলো, আমার ভাগ্নেকে মারধর করা হয়েছিল। স্থানীয় নেতাকর্মী, উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী, কেউ আমাকে সহযোগিতা করেনি। প্রশাসন থেকেও অসহযোগিতা করা হয়েছে। নৌকার বিপক্ষে কাজ করা নেতাকর্মীদের বিষয়ে জেলার নেতাদের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছিলাম। মনের কষ্টে তাই বলেছি কথাগুলো।

এ বিষয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কবির হালদার বলেন, নির্বাচনে পাস ফেল থাকবে, তবে তার এ বক্তব্য কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য না। দলকে অবমাননা করা হয়েছে। এ বিষয়ে সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাফিজ আল আসাদ বারেক বলেন, অনেক নেতাকর্মী আমার কাছে ভিডিওটি পাঠাচ্ছে। নৌকা প্রতীক নিয়ে এমন কথা বলা আমাদের জন্য অত্যন্ত কষ্টদায়ক। তিনি আমাদের দলীয় প্রতীক নিয়ে কটূক্তি করেছেন। আমি আশা করি, উনি এ বক্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইবেন। এ বিষয়ে নেতাদের থেকে যে সিদ্ধান্ত আসবে সে অনুযায়ী সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।




আরো পড়ুন