1. admin@starmail24.com : admin :
  2. editor@starmail24.com : editor@starmail24.com :
মামলা দিয়ে শিক্ষক দম্পতিকে হয়রানি, বাড়ি দখলের চেষ্টা! - starmail24
শিরোনাম :
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে যারা গণহত্যা চালিয়েছে তাদের বিচার করতে হবে : আমির ডা. শফিকুর রহমান ঈদের দিনে আমি মনে করতে চাই সেসব শহীদ ভাইদের কথা : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ঈদের দিনও ইয়েমেনে মার্কিন বাহিনীর হামলা নতুন বাংলাদেশ গঠন করার আহ্বান : প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোডস ব্রেক লিমিটেড: সল্যুশন ওরিয়েন্টেড প্রযুক্তি সহযোগিতার নতুন দিগন্ত মালয়েশিয়ায় জাতীয়তাবাদী যুবদলের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ইলন মাস্কের ইন্টারনেট শাটডাউন চিরতরে বন্ধে স্টারলিংককে বাংলাদেশে আনা হচ্ছে: প্রেস সচিব দেশব্যাপী অপরাধ দমন অভিযানে কারও গাফিলতি পেলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সুবিচার নিশ্চিত করতে রাষ্ট্র দায়বদ্ধ : ড. ইউনূস সন্ধ্যা থেকে ঢাকাসহ সারাদেশে যৌথবাহিনীর টহল




মামলা দিয়ে শিক্ষক দম্পতিকে হয়রানি, বাড়ি দখলের চেষ্টা!

স্টার মেইল, বরগুনা
  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ৮ জানুয়ারী, ২০২২

বরগুনার তালতলীতে জমিজমা নিয়ে বিরোধকে কেন্দ্র করে চাঁদাবাজি, হুমকি, জবরদখলসহ ১৫ থেকে ২০টি ভিন্ন ভিন্ন ধারায় মামলা এবং সরকারি দপ্তরে অভিযোগ দিয়ে এক শিক্ষক দম্পতিকে হয়রানি ও বসতবাড়ি থেকে উচ্ছেদের অপচেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, তালতলী উপজেলার পাজরাভাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মাকসুদুল ইসলামের পূর্বপুরুষ (তিন দাদা) ৪০ বছর পূর্বে বসতি স্থাপন করে আলাদা সীমানা নির্ধারণ করে সেই জমি ভোগ করা শুরু করেন। তাঁর বাবা-চাচারা সেভাবেই ভোগদখল করে গেছেন। মাকসুদুল বলনে, ‘চাকরির সুবাদে আমি ও আমার স্ত্রী একই উপজেলার নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইসরাত জাহানকে ২০ বছর ধরে অন্যত্র বসবাস করতে হয়েছে। ২০১০ সালে আমার পিতার মৃত্যুর পরে আমার স্ত্রী আমাদের দান করা জমির ওপর স্থাপিত ওই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বদলি হয়ে আসে। এরপর ২০১৭ সালে আমার বাবার পুরনো ঘর ভেঙে সেখানে আমরা পাকা ভবন তৈরির কাজ শুরু করি। তখন থেকেই গোলাম কবির ও তার ভাই বাবুল আক্তার আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করে। প্রথমে আমাদের পুকুর ও আমার বিধবা বোনের ক্রয়কৃত জমি দখল করে নেয়।

এ ঘটনার পরে আমরা থানায় সাধারণ ডায়েরি করলে ২০১৭ সালে আমাদের বিরুদ্ধে উল্টো একের পর এক আলাদাভাবে মিথ্যা মামলা ও অভিযোগ দিতে থাকে। ২০২০ সালে আমাদের (স্বামী-স্ত্রীর) নামে আমতলী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ফৌজদারি মামলা করে। তালতলী থানায়ও ভিন্ন অভিযোগ দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা করে। ২০২০ সালের মার্চ মাসে আমতলী সিনিয়র জুডিশিয়াল আদালতে আরো একটি আলাদা মামলা করে। ২০২২ সালের ২ জানুয়ারি বরগুনার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করার তিন দিন পরে গত ৫ জানুয়ারি ভিন্ন অভিযোগ সাজিয়ে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে একটি চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করে।’

শিক্ষক দম্পতি মো. মাকসুদুল ইসলাম ও ইসরাত জাহান অভিযোগ করে বলেন, আমাদের সাথে জমিজমা নিয়ে বিরোধে চাঁদাবাজি, হুমকি, জবরদখলসহ ১৫ থেকে ২০টি ভিন্ন ভিন্ন ধারায় মামলা ও সরকারি দপ্তরে অভিযোগ দিয়ে হয়রানি করে তারা আমাদেরকে বাড়ি থেকে উচ্ছেদ এবং দখল করার অপচেষ্টা করছে।

এ অভিযোগ প্রসঙ্গে শিক্ষক দম্পতির বিরুদ্ধে করা মামলার বাদী গোলাম কবির বাচ্ছু মুঠোফোনে বলেন, তাদের সাথে আমাদের জমিজমা নিয়ে বিরোধ আছে। তারাও আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে তাই আমরাও তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছি।




আরো পড়ুন