1. admin@starmail24.com : admin :
  2. editor@starmail24.com : editor@starmail24.com :
মালয়েশিয়ায় এপ্রিলের শেষ সাপ্তাহ থেকে প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার বিদেশি কর্মী প্রবেশ করতে পারে ! - starmail24




মালয়েশিয়ায় এপ্রিলের শেষ সাপ্তাহ থেকে প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার বিদেশি কর্মী প্রবেশ করতে পারে !

এস এ সৌরভ, মালয়েশিয়া প্রতিনিধি:
  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২২

দক্ষিণপূর্র এশিয়ার অন্যতম সম্মৃদ্ধশীল দেশ মালয়েশিয়া। শিল্পকারখানায় ভরপুর দেশটিতে রয়েছে প্রচুর বিদেশিকর্মীর চাহিদা। ২০১৮ সালে দুর্নীতির অভিযোগে জিটুজি প্লাস পদ্ধতিতে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেয়া বন্ধ করে দেয় মাহাথির সরকার। এরপর বিশ্বজুড়ে করোনার ভয়াল থাবায় অন্যান্য দেশের মতো থমকে যায় মালয়েশিয়াও। করোনার কারণে বিদেশিদের প্রবেশ নিষেধ থাকায় শ্রমিক সংকটে পড়ে মালয়েশিয়া। কয়েক বছর বন্ধ থাকার পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে জনজীবন। আশাকরা হচ্ছে চলতি এপ্রিল মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে ধাপে ধাপে কলিং ভিসায় নির্মান খাত সহ বিভিন্নখাতে মোট ১৭৯,৪৫১ জন বিদেশি কর্মী মালয়েশিয়া প্রবেশ করতে পারে বলে জানিয়েছেন মানবসম্পদ মন্ত্রী দাতুক সেরি এম সারাভানান। মঙ্গলবার উইসমা এইচআরডি করপোরেশনে আয়োজিত বিদেশি শ্রমিকদের কর্মসংস্থান সংক্রান্ত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

নির্মান, কৃষি, বৃক্ষ রোপন, পরিষেবা এবং উৎপাদন সহ পাঁচটি খাতে বিদেশিকর্মী নিবে মালয়েশিয়া।

দেশটির মানবসম্পদ মন্ত্রী দাতুক সেরি এম সারাভান বলেছেন, প্রথম পর্যায়ে ১৭৯,৪৫১টি আবেদনের মধ্যে মোট ২৪,৫৬০ টি আবেদন প্রক্রিয়া করা হয়েছে। এবং ২৭ শে এপ্রিলের মধ্যে অনুমোদনের আগে একটি সাক্ষাৎকার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সম্পন্ন হবে বলে আশা করছেন তিনি।

তিনি আরোও বলেন, দ্বিতীয় ধাপে বিদেশি শ্রমিকদের জন্য মোট ১৫৪,৮৯১ টি আবেদন আগামী ছয় সপ্তাহের মধ্যে অনুমোদিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। আমরা ৭ই এপ্রিল পযন্ত বিদেশি শ্রমিকদের জন্য ৫১৯,৯৩৭ টি আবেদন পেয়েছি। এই সংখ্যার মধ্যে বিদেশি শ্রমিকদের জন্য ৫০ শতাংশের বেশি বা ২৯০,৯৩৯ টি আবেদন রয়েছে। এছাড়া এখনও ২,৫৭৮ আবেদন নিয়োগ কর্তার কাছে জমা দেওয়া হয়নি। আমরা যে সমস্ত আবেদন পেয়েছি তার মধ্যে ৪০,০০০ আবেদন অসম্পূর্ণ রয়েছে। অযোগ্য আবেদন এবং নির্ধারিত সেক্টরের পদ্ধতি অনুসরণ না করায় উক্ত আবেদন বাতিল বলে গণ্য করা হয়েছে।

অনলাইনে বিদেশি কর্মীদের জন্য আবেদন করতে হবে এবং ম্যানুযালি কোন আবেদন গ্রহণ করা হবেনা। তবে কিছু খাত এখনও স্থবির ছিল যেমন, টেক্সটাইল সেক্টর, সোনার দোকান, স্ক্র্যাপ মেটাল এবং নরসুন্দর। মনোবলের অভাবে বিদেশি কর্মীদের উপর নির্ভরশীল সেক্টর গুলোর জন্য করোনা মহামারি জন্য সীমানা বন্ধের কারণে মালয়েশিয়া রিঙ্গিত ২০ মিলিয়ন ক্ষতির স্মুখীন হয়েছে।




আরো পড়ুন