1. admin@starmail24.com : admin :
  2. editor@starmail24.com : editor@starmail24.com :
সুষ্ঠ ধারার রাজনীতি চায় লেবানন আ'লীগের শাখা কমিটির নেতৃবৃন্দ - starmail24
শিরোনাম :
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে যারা গণহত্যা চালিয়েছে তাদের বিচার করতে হবে : আমির ডা. শফিকুর রহমান ঈদের দিনে আমি মনে করতে চাই সেসব শহীদ ভাইদের কথা : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ঈদের দিনও ইয়েমেনে মার্কিন বাহিনীর হামলা নতুন বাংলাদেশ গঠন করার আহ্বান : প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোডস ব্রেক লিমিটেড: সল্যুশন ওরিয়েন্টেড প্রযুক্তি সহযোগিতার নতুন দিগন্ত মালয়েশিয়ায় জাতীয়তাবাদী যুবদলের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ইলন মাস্কের ইন্টারনেট শাটডাউন চিরতরে বন্ধে স্টারলিংককে বাংলাদেশে আনা হচ্ছে: প্রেস সচিব দেশব্যাপী অপরাধ দমন অভিযানে কারও গাফিলতি পেলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সুবিচার নিশ্চিত করতে রাষ্ট্র দায়বদ্ধ : ড. ইউনূস সন্ধ্যা থেকে ঢাকাসহ সারাদেশে যৌথবাহিনীর টহল




সুষ্ঠ ধারার রাজনীতি চায় লেবানন আ’লীগের শাখা কমিটির নেতৃবৃন্দ

স্টার মেইল ডেস্ক:
  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২০

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ লেবানন কেন্দ্রীয় কমিটির ছাবরা, আয়শা বক্কর, হামরা, মারলিয়াস, আল বাস্তা ও জালবালাত শাখা কমিটির যৌথ উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

জালবালাত শাখার সভাপতি মো. শাহিনের সভাপতিত্বে ও আয়শা বক্কর শাখার সভাপতি রিপন চৌধুরী সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, ছাবরা শাখার প্রধান উপদেষ্টা আলাউদ্দীন আলা। বিশেষ অতিথি ছিলেন, আয়শা বক্কর শাখার উপদেষ্টা ইমাম হোসেন, হামরা শাখার সভাপতি আনোয়ার হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক রুবেল আহমেদ, মারলিয়াস শাখার প্রধান আহবায়ক উজ্জল মিয়া, আল বাস্তা শাখার প্রধান আহবায়ক মো. সোহেল, ছাবরা শাখার সাধারণ সম্পাদক জামাল মিয়া সহ অনেকে।

বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ একটা, আর লেবাননের কেন্দ্রীয় কমিটিও থাকবে একটা। আমরা সুষ্ঠ ধারার রাজনীতি চাই, কোন গ্রুপিং চাইনা। যতদিন দলে গ্রুপিং থাকবে শাখা কমিটি কোন গ্রুপকেই স্বমর্থন করবেনা। প্রয়োজনে কাউন্সিলের মাধ্যমে নির্বাচন করে সভাপতি, সেক্রেটারী ও সাংগঠনিক সম্পাদক বানানো হবে। নির্বাচনে যেই নেতৃত্বে আসবে, নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত লেবানন আওয়ামী লীগ তার নির্দেশেই চলবে।

সিনিয়র নেতাদের প্রতি তারা দৃষ্টি আকর্ষণ করে বক্তারা বলেন, আপনারা আলোচনায় বসুন, একটি কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করুন। অন্যথায় লেবানন আওয়ামী লীগ হাসির খুরাক হয়ে থাকবে।

তারা বলেন, বাংলাদেশ দূতাবাসে আমাদের মূল্যায়ন নেই, সেটাও এই গ্রুপিং রাজনীতির কারণে। দলে ঐক্য না থাকলে কোন সফলতাই সম্ভব নয়।

বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বক্তারা বলেন, বর্তমান প্রবাসীদের অবস্থা যদি আপনারা মাঠ পর্যায়ে ঘুরে দেখতেন, তাহলে প্রবাসীরা কতটুকু সুখে বা দুঃখে আছে বুঝতে পারতেন। বাংলাদেশী প্রবাসীদের জন্য এক সময় লেবানন ছিল সোনার হরিণ, কিন্তু এখন লেবানন আর আগের অবস্থায় নেই। যাদের মাসিক বেতন ১০০ডলার, তারা কি বাসা ভাড়া দিয়ে, খেয়ে দেয়ে বাচে, নাকি বিমান টিকেট বাবদ ৪ শত ডলার জমা করবে।

তারা আরো বলেন, দূতাবাস কর্মকর্তাগণ যদি সত্যিই মানবিক হতেন, তাহলে বিমান টিকেট বাবদ কখনোই চার শত ডলার চাইতেন না। লেবাননে যখন ২০০ডলারেরে কমে টিকেট পাওয়া যায়, তাহলে কেন দূতাবাস ৪শত ডলার নিবে।

বিমান টিকেটের বিষয়টি বিবেচনা করতে আহবান করেন বক্তারা। তারা বলেন, বিনা খরচে যদি প্রবাসীদের দেশে পাঠানো সম্বভ না হয়, ২০০ডলারের বেশী না নিতে দূতাবাসের প্রতি আহবান করেন তারা।

তা না হলে প্রবাসীদের প্রতি জুলুম করা হবে বলেও মন্তব্য করেন তারা।

অনুষ্ঠানে অন্যান্য শাখা কমিটির নেতৃবৃন্দ ও দূর দূরান্ত থেকে আগত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।




আরো পড়ুন