1. admin@starmail24.com : admin :
  2. editor@starmail24.com : editor@starmail24.com :
গুম ব্যক্তির স্ত্রীকে ধর্ষণ: ঘটনার প্রমাণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের হাতে - starmail24
শিরোনাম :
ইলন মাস্কের ইন্টারনেট শাটডাউন চিরতরে বন্ধে স্টারলিংককে বাংলাদেশে আনা হচ্ছে: প্রেস সচিব দেশব্যাপী অপরাধ দমন অভিযানে কারও গাফিলতি পেলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সুবিচার নিশ্চিত করতে রাষ্ট্র দায়বদ্ধ : ড. ইউনূস সন্ধ্যা থেকে ঢাকাসহ সারাদেশে যৌথবাহিনীর টহল রাজধানীর ঢাকার বনশ্রীর ছিনতাইয়ের ঘটনায় দারোয়ান আটক, নতুন মোড় ঝিনাইদহে সেচখালের পাশ থেকে তিনজনের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি, বড়াইগ্রাম থানার ওসি প্রত্যাহার গুম ব্যক্তির স্ত্রীকে ধর্ষণ: ঘটনার প্রমাণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের হাতে ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় ৬৪ এসপির পরিণতি কী হবে, জানালেন উপদেষ্টা আসিফ ঢাকায় কেমিক্যাল ড্রাম বিস্ফোরণে ছড়ায় আগুন, পুড়ে ছাই ২০ দোকান




গুম ব্যক্তির স্ত্রীকে ধর্ষণ: ঘটনার প্রমাণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের হাতে

স্টার মেইল ডেস্ক:
  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

র‌্যাবের সাবেক কম্পানি কমান্ডার ও সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিনের বিরুদ্ধে গুম ব্যক্তিকে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে তার স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনার প্রমাণও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের হাতে এসেছে।

তার এমন কর্মকাণ্ডে লজ্জিত পুলিশ ও আলেপের স্বজনরাও। কুড়িগ্রামের রাজারহাটে আলেপের বাড়ি।

গতকাল বিকেলে আলেপের এক আত্মীয় কুড়িগ্রাম থেকে মোবাইল ফোনে বলেন, ‘এত দিন তাঁর বিরুদ্ধে অবৈধ অর্থ আয়, গ্রেপ্তার বাণিজ্য ও নির্যাতনের কথা শুনেছি। কিন্তু রোজাদার নারীকে ধর্ষণের ঘটনা জানার পর থেকে এলাকার মানুষ স্তম্ভিত। এলাকার ছেলে হিসেবে পরিচয় দিতে এখন লজ্জা লাগে।’

গতকাল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘একজন আসামিকে গুম করে রাখার সময় তাঁর বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া স্ত্রীকে ভয় দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করা হয়েছে, আলেপের বিরুদ্ধে এমন তথ্য-প্রমাণ আমাদের হাতে এসেছে। আমরা বিষয়গুলো ট্রাইব্যুনালকে জানিয়েছি।’

গত ১৭ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এ সম্পর্কিত একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।

এসপি পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘ফেসবুকে যখন বিষয়টা দেখলাম, তখন আমার হাত-পা কাঁপতে ছিল। রোজদার নারীকে রোজা ভাঙিয়ে ধর্ষণ করা কিভাবে সম্ভব!’




আরো পড়ুন